প্রথম দিনেই ভাঙল রেকর্ড, পিছনে ফেলল থাম্মা ও এক দিওয়ানে কি দিওয়ানিয়াতকে

Bhaskar

Baahubali The Epic Box Office Collection: বড়ো পর্দার রিলিজের প্রথম দিনেই বাক্স অফিসে কব্জা করে নিলো বাহুবলি দ্য এপিক মুভি। কত টাকা আয় করলো এস এস রাজা মৌলি ? আসুন জানা যাক।

বাহুবলি দ্য এপিক মুভি বক্স অফিসে প্রথম দিনেই রেকর্ড আয় করছে, রাজামৌলির ব্লকবাস্টার সিনেমার দৃশ্য

Baahubali The Epic Day 1 Box Office Collection: এস এস রাজা মৌলির মুভি বাহুবলি দ্য এপিক বড়ো পর্দায় রিলিজ করে দিলো। এই মুভিটি বাহুবলি 1 আর বাহুবলি 2 সম্মিলিত ভাবে তৈরী ।  31 অক্টবর 2025 শুক্র বার সিনেমাতে রিলিজ করলো বাহুবলি দ্য এপিক আর এটি প্রথম দিনেই সবচেয়ে বড়ো অংকের আয় করে দেখিয়ে দিলো বাক্স অফিস কে । থাম্মা (Thamma) এবং এক দিওয়ানে কি দিওয়ানিয়াত (Ek Deewane Ki Deewaniyat) মুভি সিনেমাতে চলার মধ্যেও , রাজামৌলির বাহুবলী প্রচুর টাকা আয় করেছে।


বাহুবলি দ্য এপিক মুভির কালেকশন 

বাহুবলী দ্য বিগিনিং এবং বাহুবলী দ্য কনক্লুশন বক্স অফিসে এক সময় সুপারহিট ছিল। এখন, সম্মিলিত ছবি, বাহুবলী দ্য এপিক, খুব ভালো সাড়া পাচ্ছে। স্যাকনিল্কের মতে, ছবিটি রিলিজ করার প্রথম দিনে প্রায় ১০ কোটি টাকা আয় করে দেখিয়ে দিল। ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিনের আয়ের বিচারে, সপ্তাহের শেষে ও এটি ভালো ব্যবসা করবে বলে আশা করা হচ্ছে। 


বাহুবলীর দ্য এপিক মুভির কাহিনী 

বাহুবলী দ্য এপিক মূলত এসএস রাজামৌলির 'বাহুবলী ১' এবং 'বাহুবলী ২' ছবির পুনঃসম্পাদিত সংস্করণ। দুটি ছবির গল্পই এখন একসাথে বড় পর্দায় দেখা যাবে। বিরতির আগে, বাহুবলীর গল্প আছে, এবং বিরতির পরে, দ্বিতীয় অংশের গল্প আছে। মুভিটি দেখতে হলে আপনাকে ৩ ঘন্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগবে।

আরও পড়ুন: হর্ষবর্ধনের 'দিওয়ানিয়ত' ফ্যানদের মনে বাজছে! উইকডেতে বক্স অফিসে হইহুল্লোড়


থামা আর এক দিওয়ানে কি দিওয়ানিয়াতকে পিছনে ফেলল বাহুবলি 

বাহুবলী দ্য এপিক তার প্রথম দিনে বক্স অফিসে একটি শক্তিশালী সাড়া পেয়েছে। এমনকি নতুন রিলিজ থামা এবং এক দিওয়ানে কি দিওয়ানিয়াত তুলনামূলকভাবে বাহুবলীর থেকে অনেকটা পিছিয়ে পড়েছে। আগামী শুক্রবার বক্স অফিসে থামা ৩ কোটি টাকা (প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলার) আয় করেছে। এদিকে, এক দিওয়ানে কি দিওয়ানিয়ত ২.৫ কোটি টাকা (প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলার) আয় করেছে। বাহুবলী দ্য এপিকের কাহিনীর আর এক্টিং এর উপর ভিত্তি করে আয়ের কথা বিবেচনা করলে, ধারণা করা হচ্ছে যে ছবিটি সপ্তাহের শেষে খুব ভালো আয় করতে পারে।


বছরের পর বছর কেটে গেলেও, বাহুবলির প্রতি মানুষের ভালোবাসা কমেনি একটুও। “বাহুবলী দ্য এপিক” নামের যথার্থতা প্রমাণ করলো এস. এস. রাজামৌলির এই নতুন উপস্থাপনা। আবারও দেখা যাচ্ছে — ভারতীয় সিনেমা যখন স্বপ্ন দেখে, তখন সেটি কেবল ছবি হয় না, একটি মহাকাব্য হয়ে ওঠে। আপনার মতামত আমাদের কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ